বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয়
২৫০+ ফুলের ছবি একসাথে সুন্দর দেশি বিদেশি ফুলের পিকচারপ্রিয় পাঠক, আপনি কি বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয় এই সম্পর্কে
জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আপনি এখন সঠিক জায়গাতেই রয়েছেন। কেননা আজকে আমরা বাংলাদেশে
কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয় এছাড়াও কোটা সম্পর্কে আরো অনেক বিস্তারিত
আলোচনা তুলে ধরবো। তাই জানতে হলে অবশ্যই শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনি যদি আজকের এই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে কোটা আন্দোলন স্লোগান
লিস্ট, কোটা আন্দোলন নিয়ে ক্যাপশন, কোটা ব্যবস্থার প্রবর্তক কে? সেই সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পারবেন।
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয়
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন এক ঐতিহাসিক ছাত্র আন্দোলন, যা সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির সংস্কারের দাবিতে গড়ে ওঠে। এই আন্দোলনের সূচনা হয় মূলত ২০১৮ সালের ৮ই এপ্রিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে থেকে। আন্দোলনটি পরে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে এবং ব্যাপক গণসাড়া পায়।
বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রথম ডাক দেওয়া হয় ২০১৩ সালে। সেই কোটা
আন্দোলন চলমান থাকে ৬ জুন থেকে ১৮ জুলাই। দ্বিতীয় কোটা আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়
২০১৩ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি।
এবং সেই আন্দোলন চলমান থাকে ১৮ জুলাই পর্যন্ত। পরবর্তিতে আন্দোলন স্থগিত করে রাখা
হয়। পরবর্তিতে সেই আন্দোলন আবার জোরালোভাবে ২০১৮ সালের ১ জুলাই ডাক দেওয়া হয়।
সেই থেকে
কোটা আন্দোলন
চলমান হয়ে আবার ২০২৪ সালে নতুন করে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়। ২০২৪ সালের বাংলাদেশে
কোটা সংস্কার আন্দোলন এর প্রথম পর্যায়ের আন্দোলন ৬ জুন থেকে ১০ জন্য পর্যন্ত ৪
দিন চলমান থাকে।
আবার দ্বিতীয় পর্যায়ে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়। সেই আন্দোলন দ্বিতীয় পর্যায়ে আবার
৩০ জুন থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত (৩ সপ্তাহ ও ১ দিন) চলমান থাকে।
তৃতীয় পর্যায়ে আন্দোলন আবার ২৯ জুলাই ডাক দেওয়া হয়। আন্দোলনটি আবার ২ দিন চলমান
থাকে। এভাবেই পর্যায়ক্রমে ধাপে ধাপে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়।
প্রথম আন্দোলনের ডাক দেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আর তাদের সমন্বয়ক
ছিলো মোট ৬ জন্য। যাদের ডাকে সারা দিয়েই আন্দোলন নতুনভাবে শুরু করা হয়।
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয় আমরা সকলেই এই বিষয়ে জানতে পারমাল।
আসুন তাহলে এখন আমরা এই কোটা আন্দোলন নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা জানি।
বাংলাদেশের কোটা আন্দোন করা হয় মূলত সরকারী চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা
ভিত্তিক নিয়োগ সংস্কারের দাবিতে।
যখন বাংলাদেশের হাইকোর্ট বিভাগ থেকে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর সরকারের পক্ষ থেকে জারি
করা পরিপত্রকে অবৈধ ঘোষণা করা হয় তারপরেই এই কোটা আন্দোলন আবার নতুন করে আলোচনায়
আসে।
শুরুতে যখন কোটা আন্দোলন করে শিক্ষার্থীরা তখন এটি সিমাবদ্ধ ছিলো ছাত্র সমাবেশের
মধ্যে। এই সমাবেশ তখন স্থিরই ছিলো।
কিন্তু যখন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার এক বক্তব্যের মধ্যে
বাংলাদেশের সকল কোটা আন্দোলনকারীদের রাজাকারের নাতিপুতি হিসেবে অভিহিত করেন তখনই
এটি প্রতিটি শিক্ষার্থীর মনে আঘাত করে। তারপরেই আন্দোলন আরো বেশি করে জোড়ালো হতে
শুরু করে।
আরো পড়ুনঃ
গাজায় ফের স্থল অভিযান শুরু ইসরাইল সেনার
প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্যকে ব্যাঙ্গ করে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের তখন কোটা
আন্দোলনের মিছিল বের হয় "তুমি কে? আমি কে? রাজাকার রাজাকার। কে বলেছে? কে বলেছে?
স্বৈরাচার, স্বৈরাচার।
এছাড়াও মিছিলে আরো একটি স্লোগান দেওয়া হয় এই বলে "চাইতে গেলাম অধিকার; হয়ে গেলাম
রাজাকার। শিক্ষার্থীরা যখন এই আন্দোলন করেন তখনই এটি আওয়ামিলীগ কর্মিদের নজরে
আসে।
আর তারা পরের দিন ১৫ই জুলাই সকল আওয়ামিলীগ কর্মকর্তারা শিক্ষার্থীদের মন্ত্রী
আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ নষ্ট করার অভিযোগ
দায়ের করেন।
আর সেই দিনই আওয়ামীলীগের সকল কর্মকর্তারা বিশেষ করা ছাত্রলীগের সদস্যরা
শিক্ষার্থীদের ওপরে বিভিন্ন ধরণের অস্ত্র দিয়ে আঘাত হানে। সেই সকল অস্ত্রের মধ্যে
ছিলো হকি স্টিক, রড, লাঠি, রামদা এবং বিভিন্ন ধরণের আগ্নেয়াস্ত্র।
শুধু তাই নয়। একই সাথে পুলিশও শিক্ষার্থীদের ওপরের নির্বিচারে হামলা চালায়। তারা
শিক্ষার্থীদের ওপরে রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড, টি আর সেল দিয়ে হামলা করে। আর
এই প্রতিবাদের নিরস্ত্র শিক্ষার্থীরা তাদের ওপরে ইটের টুকরো ছুড়ে মারে।
আর এরই ফলে দুই পক্ষের মধ্যে একটি সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়। আর এই হামলার কারণেই
আন্দোলন আরো তীব্র থেকে তীব্রতর হতে থাকে। আর এই সংঘর্ষের ফলে ১৬ই জুলাই বেগম
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী "আবু সাঈদ" পুলিশের গুলিতে নিহত হন।
যখন এই ঘটনা ঘটে তার পরবর্তিতেই এই আন্দোলন আরো বেগবান হয়ে উঠে। যার জন্য সাধারণ
মানুষ ও এই আন্দোলনে যোগ দেন। এই আন্দোলন এখন সারাবিসশ্বে আলোচনার সৃষ্টি করেছে।
বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন কে রুখে দেওয়ার জন্য তারা শিক্ষার্থীদের ওপরে
বিভিন্নভাবে আঘাত হানে।
১৯ জুলাই পর্যন্ত আওয়ামীলীগের অন্যান্য সকল সংগঠন, পুলিশ, বিজিবি, র্যাব দিয়ে
বাধা দেওয়া হয়। এমনকি দেশের ইন্টারনেট সেবাকেও বন্ধ করে দেওয়া হয়। যাতে করে এই
আন্দোলন সাধারণ মানুষের কাছে পৌছাতে না পারে।
আর তারা যেনো এই আন্দোলনে যোগ না দেয়। আর এই ফাকে আওয়ামী লীগের সকল সংগঠনগুলো
আন্দোলন থামানোর জন্য যা করা উচিত এবং যা না করা উচিত সবই করেছে।
কার্যত তারা আন্দোলন থামাতে ব্যার্থ্য। এই সকল ঘটনায় প্রায় আন্দোলনকারীরা ২৬৬
জনের অধিক নিহত হয়েছে। এছাড়াও পুলিশ ৫০০ মামলা দায়ের করে।
আর এই মামলার পরিপেক্ষিতে ১০,৫০০ এর অধিক মানুষকে গ্রেফতার করে। আর এই আন্দোলনের
পরিপেক্ষিতে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের ২১ জুলাই এর রায় বাতিল করা হয়।
আর তারা কোটা সম্পাদন করে ৯৩ শতাংশ মেধা কোটা অধিকার প্রকাশ করে। ২৩ জুলাই এই
কোটা সম্পর্কিত বাংলাদেশ সরকার প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করে। তবে এই কোটা চাইলে
বাংলাদেশের সরকার যেকোন সময়ে পরিবর্তন ও পরিবর্ধন করতে পারবে।
কোটা আন্দোলন স্লোগান লিস্ট
কোটা আন্দোলনের জন্য প্রায় বেশ কিছু স্লোগান ব্যাবহার করা হয়েছে। আর এই সকল
স্লোগানের মধ্যে এমন কিছু স্লোগান ছিলো যেটি সকল স্থানে ব্যাবহার করা হয়েছে।
আন্দোলনের ক্ষেত্রে এই সকল স্লোগানকে অনেকেই আবার উস্কানিমূলক স্লোগান বলেও
অভিহিত করছেন। চলুন তাদের সেই স্লোগানগুলো দেখে নেই।
- কোটা না মেধা? মেধা মেধা
- তুমি কে? আমি কে? রাজাকার, রাজাকার
- কে বলেছে? কে বলেছে? স্বৈরাচার, স্বৈরাচার
- রাজপথে আমার ভাইয়ের রক্ত কেনো? জবাব চাই জবাব চাই
- আমার ভাই মরলো কেনো? জবাব চাই জবাব চাই
- একশন একশন, ডাইরেক্ট একশন
কোটা আন্দোলন নিয়ে ক্যাপশন
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয় আমরা সকলেই এখন সেই সম্পর্কে জানি।
এবং তার পাশাপাশি আমরা কোটা আন্দোলন স্লোগান লিস্ট ও দেখেছি।
এখন আমরা জানবো কোটা আন্দোলন নিয়ে ক্যাপশনগুলো। আপনারা যারা কোটা আন্দোলন
সম্পর্কে ক্যাপশন খুঁজছিলেন তাদের জন্য এটি অনেকটাই সাহায্যকরি হবে। চলুন দেখে
নেই একনজরে।
- মুক্তিযুদ্ধ চেতনার প্রতিফলন, কোটা সংস্কার আন্দোলন। আমরা সবাই বৈষোম্য চাই না, আমরা চাই সমতার মধ্যে একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলতে।
- কোটা সংস্কার আন্দোলন আমাদের ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অধিকার। আমরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে এগিয়ে যাবো।
- কোটা সংস্কার আন্দোলন হলো একটি জাতির পূর্ণ জাগরণ। দেশে ন্যায়বিচার এবং সমতার জন্য আমাদের আন্দোলন চলবেই চলবে।
- আমাদের কোটা আন্দোলন একটি ন্যায় বিচারের জন্য। স্বাধীন দেশে কোন বৈষম্যের ঠাই নাই।
- মুক্তিযুদ্ধ চেতনার সঠিক প্রতিফলন, কোটা সংস্কার আন্দোলন। বৈষম্য দূর হোক, সঠিক বাংলা গড়ে উঠুক।
- কোটা সংস্কার আন্দোলন ঠিক ততোদিন চলবে যতদিন না আমরা ন্যায় বিচার পাই। তাই আমরা মুক্তিযুদ্ধ চেতনা নিয়ে এগিয়ে যাই।
- তোমরা আমাদের মুখের ওপরে হাত দিয়ে, মুখ চাপা দিয়ে আমাদের কন্ঠস্বর দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমাদের আওয়াজ সবসময় উচ্চ থাকবে। পারলে দাবায় দেখাও।
- আমাদের একটি স্বাধীন দেশে বৈষম্যের কোন ঠাই নাই, কোটা মুক্ত দেশ গড়তে চাই।
- যদি অধিকার চাওয়াই অপরাধ হয়, তাহলে আমরা বারবার সেই অপরাধের অপরাধী হতে প্রস্তুত।
- যদি ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করতে চাও তাহলে কোটা আন্দোলনে যোগ দাও। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা রাখো মনে, আন্দোলন বিজয় হবে আনমনে।
- কোটা সংস্কার আন্দোলন হলো আমাদের সঠিক চেতনার একটি প্রতিফলন। বৈষম্যমুক্ত একটি সমাজ গড়ে তুলতে আমাদের আন্দোলন চলতেই থাকবে।
- যদি তোমরা মরবে জেনে একজট হও তাহলে কেও মরবে না, আর যদি বাঁচার জন্য ছিন্ন হও তাহলে কেও বাঁচবে না।
- আমাদের স্বাধীন দেশে বৈষম্যের কোন ঠাঁই নাই। কোটা মুক্ত দেশ চাই। আসুন সবাই আন্দোলনে আগিয়ে যাই।
- যেই দেশে শিক্ষক কারাগারে বন্দি রয়, সেই দেশে শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড কিভাবে হয়।
- যারা দেশ প্রেমিক তাদের মাথাতেই হেলমেট, আর যারা রাজাকার তাদের মাথায় জাতীয় পতাকা। তাহলে এটাই কি আমাদের শিক্ষা।
- জেনে রাখো স্বৈরাচার, আমরা নই রাজাকার। কোটা হোক সংস্কার, মূল্যায়ন হোক সঠিক মেধার।
- যদি অধিকার চাইতে গিয়ে রাজাকার হতে হয়, তাহলে শুনে রাখো আমরা সবাই রাজাকার।
- যদি তুমি সত্য বলতে যাও অধিকার আদায় করতে যাও তাহলেই তুমি রাজাকার হিসেবে অধিষ্ঠিত হবে। এটাই এখন আমাদের বাস্তব শিক্ষা।
কোটা ব্যবস্থার প্রবর্তক কে?
বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন এর সম্পর্কে জানার পরেই আমাদের মাথায় আরো একটি
প্রশ্ন ঘুরপাক খায়। আর সেটি হলো কোটা ব্যবস্থার প্রবর্তক কে? আপনিও যদি এই
প্রশ্নের সম্মুক্ষিন হয়ে থাকেন তাহলে আসুন এখন এই প্রশ্নের উত্তর জেনে নেওয়া যাক।
কোটা ব্যবস্থার প্রবর্তক হলেন ভারমন্টের অভিবাসন বিশেষজ্ঞ ও রিপাবলিকান সিনেটর
উইলিয়াম পি ডিলিংহাম। তিনিই প্রথম অভিবাসন কোটা তৈরির জন্য একটি পরিমাপ ও
পরিবর্ধন করেন।
আর এটি রেকর্ড করা হয়ে থাকে ১৯১০ সালের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আদমশুমারিতে। এই
কোটা বিভক্তিতে তিনি আরো উল্লেখ করেন এখানে মোট জনসংখ্যার তিন শতাংশ নির্ধারণ
করেন।
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয়?
উত্তরঃ বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন শুরু হয় ২০১৮ সালের ৮ই এপ্রিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির সামনে থেকে।
প্রশ্নঃ কোটা সংস্কার আন্দোলনের মূল দাবি কী ছিল?
উত্তরঃ সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান কোটার হার কমিয়ে সর্বোচ্চ ১০% করা এবং মেধাভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করা।
প্রশ্নঃ আন্দোলনের পর সরকার কী পদক্ষেপ নেয়?
উত্তরঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে ঘোষণা দেন, প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হবে। তবে এর কোনই প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
প্রশ্নঃ এই আন্দোলন কি সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে?
উত্তরঃ হ্যাঁ, ঢাকা থেকে শুরু হয়ে এ আন্দোলন দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছড়িয়ে পড়ে।
প্রশ্নঃ কোটা সংস্কার আন্দোলনের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব কী?
উত্তরঃ আন্দোলনের মাধ্যমে তরুণদের মধ্যে ন্যায়বিচার ও মেধার ভিত্তিতে অধিকার আদায়ের চেতনা আরও দৃঢ় হয়।
শেষ কথা
আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে আমরা বাংলাদেশে কোটা সংস্কার আন্দোলন কবে শুরু হয় সেই
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এবং সকল কিছু আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
আশা করছি আপনি সম্পূর্ণ জানতে বং বুঝতে পেরছেন। যদি আমাদের এই আর্টিকেলটি আপনার
কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
এমনই আরো আর্টিকেল প্রতিদিন পড়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url